এখানে বাংলাদেশের মৎস্য সম্পদ সম্পর্কে কিছু তথ্য তুলে ধরা হলো:
- পিসিকালচার: মাছ চাষকে পিসিকালচার বলা হয়।
- মিঠা পানির মাছের উৎস: দেশের মিঠা পানির মাছের প্রধান উৎস হলো হাওড় ও বিল।
- লোনা পানির মাছের উৎস: লোনা পানির মাছের প্রধান উৎস বঙ্গোপসাগর।
- জাতীয় মাছ: বাংলাদেশের জাতীয় মাছ ইলিশ।
- জিআই স্বীকৃতি: ১৭ আগস্ট, ২০১৭ সালে ইলিশকে জিআই পণ্য (Geographical Indication Product) হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়।
- ইলিশের অভয়াশ্রম: বাংলাদেশে ইলিশের ৬টি অভয়াশ্রম রয়েছে।
- জাটকা: ২৫ সে.মি এর নিচের ইলিশ মাছকে জাটকা বলা হয়।
- ইলিশের অবদান: দেশে মোট উৎপাদিত মাছের মধ্যে ইলিশের অবদান ১২%।
- বিশ্বে ইলিশ উৎপাদন: বিশ্বে মোট ইলিশের ৮৬% বাংলাদেশে উৎপাদিত হয়।
- ইলিশ উৎপাদনে অবস্থান: ইলিশ উৎপাদনে বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থান প্রথম।
- সোনাদিয়া দ্বীপ: সামুদ্রিক মাছ শিকারের জন্য বিখ্যাত দ্বীপ হলো সোনাদিয়া।
- সাদা সোনা: চিংড়ি মাছকে সাদা সোনা বলা হয়।
- প্রাকৃতিক মৎস্য প্রজনন কেন্দ্র: বাংলাদেশের একমাত্র প্রাকৃতিক মৎস্য প্রজনন কেন্দ্র হালদা নদী।
- প্রথম মৎস্য অভয়াশ্রম: বাংলাদেশের প্রথম মৎস্য অভয়াশ্রম হাইল হাওড়।
- থ্রাস্ট সেক্টর: হিমায়িত খাদ্যকে থ্রাস্ট সেক্টর বলা হয়।
- মাছ থেকে প্রোটিন: আমাদের দৈনন্দিন খাদ্যে প্রাণিজ আমিষের প্রায় ৬০ শতাংশ মাছ থেকে আসে।
- রুই মাছ ধরা নিষেধ: মৎস্য আইনে ২৩ সেন্টিমিটারের নিচে রুই মাছের পোনা ধরা নিষেধ।
- ফিশারিজ ট্রেনিং ইনস্টিটিউট: ফিশারিজ ট্রেনিং ইনস্টিটিউট চাঁদপুরে অবস্থিত।
- মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউট: বাংলাদেশের একমাত্র মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউট ময়মনসিংহে অবস্থিত।
- বিএফডিসি: BFDC-এর পূর্ণরূপ Bangladesh Fisheries Development Corporation.
- বাগদা চিংড়ি রপ্তানি: বাংলাদেশে বাগদা চিংড়ি আশির দশক থেকে রপ্তানি পণ্য হিসেবে স্থান করে নেয়।
- ব্ল্যাক টাইগার: বাগদা চিংড়ি ব্ল্যাক টাইগার নামেও পরিচিত।
- চিংড়ি গবেষণা কেন্দ্র: বাংলাদেশ চিংড়ি গবেষণা কেন্দ্র বাগেরহাট জেলায় অবস্থিত।