খনিজ ও আকরিক

খনিজ (Minerals) ও আকরিক (Ore)

ভূ-গর্ভে বা ভূ- পৃষ্ঠে কোনো কোনো শিলা স্তুপে প্রচুর পরিমাণে যৌগ অথবা মুক্ত মৌল হিসেবে মূল্যবান

ধাতু অথবা অধাতু পাওয়া যায়, এগুলোকে খনিজ বলে। যেমন- লোহা, সোনা, রূপা, তামা ইত্যাদি

খনিজ পদার্থ । প্রকৃতিতে সাধারণত ধাতুসমূহ মুক্ত অবস্থায় থাকে না, যৌগ হিসেবে থাকে। যে সব

ধাতব যৌগ হতে লাভজনকভাবে ধাতু নিষ্কাশন করা যায়, তাদের আকরিক বলা হয় ।

মৌলের নামঃ আকরিক

সোডিয়াম- রকসল্ট, চিলি সল্টপিটার, ন্যাট্রোন, বোরাক্স

ক্যালসিয়াম- চুনাপাথর (CaCO3), জিপসাম (CaSO4.2H, O), ডলোমাইট

আয়রন- ম্যাগনেটাইট, হেমাটাইট, আয়রন পাইরাইটস, লিমোনাইট।

অ্যালুমিনিয়াম-  বক্সাইট, কোরান্ডাম, ক্রায়োলাইট

লেড- গ্যালেনা বা লেড সালফাইড (PbS)

কপার- কপার পাইরাইটস

পটাসিয়াম- সল্টপিটার (KNO3)

জিংক-- জিংক ব্লেন্ড বা জিংক সালফাইড (ZnS)

ম্যাগনেসিয়াম-  অ্যাসবেস্টস ( Mg, Ca(SiO3),, ইপসম লবণ (MgSO, TH, O)

 

অ্যাসবেস্টসের আগুন বা তাপ প্রতিরোধ ক্ষমতার কারণে এটি বৈদ্যুতিক এবং বিল্ডিং ইন্সুলেশন হিসেবে ব্যবহৃত হত।

  • কালোসোনা : জিরকন, ম্যাগনেটাইট, ইলমেনাইট, কোরান্ডাম, মোনাজাইট, রুটাইল প্রভৃতির সমন্বয়ে গঠিত মূল্যবান খনিজ কালোসোনা নামে পরিচিত। সোনার ন্যায় মূল্যবান বলে এরূপ নামকরণ করা হয়েছে।
Reference: MP3 বিজ্ঞান