[আ] জ-এর সঙ্গে থাকলে [অ্যা]-এর মতো উচ্চারিত হয়। যেমন: জ্ঞান (গ্যান), জ্ঞাত (গ্যাঁতো), জ্ঞাপন (গ্যাঁপোন্)।
ই, ঈ
[ই] ধ্বনির হ্রস্বতা ও দীর্ঘতা বোঝাতে দুটি বর্ণ রয়েছে। যথা: ই এবং ঈ। কিন্তু বাংলা ভাষায় উভয় বর্ণের উচ্চারণ একই। যেমন: দিন (দিন), দীন [দিনো], বিনা (বিনা), বীণা (বিনা), হীন [হিনো]।
উ, ঊ
(উ) ধ্বনির হ্রস্বতা ও দীর্ঘতা বোঝাতে দুটি বর্ণ রয়েছে। যথা: উ এবং ঊ। এদের মধ্যে প্রথমটির উচ্চারণ হ্রস্ব এবং দ্বিতীয়টির উচ্চারণ দীর্ঘ হয়।
(ঊ) ধ্বনির হ্রস্বতা ও দীর্ঘতা বোঝাতে দুটি বর্ণ রয়েছে। যথা: উ এবং ঊ। কিন্তু বাংলা ভাষায় উভয় বর্ণের উচ্চারণ একই রকম। যেমন: উচিত (উচিৎ), ঊষা [উশা], উনিশ (উনিশ), ঊনবিংশ (উনোবিংশ)।