ব্যঞ্জনধ্বনি উচ্চারণের সময়ে বায়ুপ্রবাহের বেগ কমবেশি হওয়ার ভিত্তিতে ব্যঞ্জনধ্বনিকে দুই ভাগে ভাগ করা যায়। যথা:
অল্পপ্রাণ ব্যঞ্জন:
যে ধ্বনি উচ্চারণের সময় বাতাসের চাপের স্বল্পতা থাকে তাই অল্পপ্রাণ ধ্বনি। যেসব ধ্বনি উচ্চারণের সময়ে ফুসফুস থেকে নির্গত বায়ুপ্রবাহের মাত্রা অপেক্ষাকৃত কম, সেগুলোকে বলা হয় অল্পপ্রাণ ধ্বনি। যেমন: ক, গ, চ, জ।
মহাপ্রাণ ব্যঞ্জন:
যে ধ্বনি উচ্চারণের সময় বাতাসের চাপের আধিক্য থাকে তাই মহাপ্রাণ ধ্বনি। যেসব ধ্বনি উচ্চারণের সময়ে ফুসফুস থেকে নির্গত বায়ুপ্রবাহ অপেক্ষাকৃত বেশি, সেগুলোকে বলা হয় মহাপ্রাণ ধ্বনি। যেমন: খ, ঘ, ছ, ঝ।