যে বাক্যে কর্মের সাথে ক্রিয়ার সম্বন্ধ প্রধানভাবে প্রকাশিত হয়, তাকে কর্মবাচ্য বলে। যে বাক্যের ক্রিয়া কর্মকে অনুসরণ করে, তাকে কর্মবাচ্য বলে। যেমন: আমার ভাত খাওয়া হয়েছে।
কর্মবাচ্যের বৈশিষ্ট্য:
- এ বাচ্য কেবল সকর্মক ক্রিয়া হইতে গঠিত হয়।
- এ বাচ্যে ক্রিয়াপদ কর্মের অনুসারী হয়।
- এ বাচ্যে কর্মে প্রথমা, কর্তায় তৃতীয়া বিভক্তি ও দ্বারা, দিয়া (দিয়ে), কর্তৃক অনুসর্গ ব্যবহৃত হয়। যেমন- আলেকজান্ডার কর্তৃক পারস্য দেশ বিজিত হয়। চোরটা ধরা পড়েছে।
- কখনো কখনো কর্মে দ্বিতীয়া বিভক্তি হতে পারে। যেমন: আসামিকে জরিমানা করা হয়েছে।