যে বাচ্যে কর্ম থাকে না এবং বাক্যে ক্রিয়ার অর্থই বিশেষভাবে ব্যক্ত হয়, তাকে ভাববাচ্য বলে। যে বাক্যের ক্রিয়া-বিশেষ্য বাক্যের ক্রিয়াকে নিয়ন্ত্রণ করে, তাকে ভাববাচ্য বলে। যেমন: সেঁজুতির ঘুমানো হলো না। আমার খাওয়া হল না। আমার যাওয়া হলো না। কোথা থেকে আসা হলো।
ভাববাচ্যের বৈশিষ্ট্য:
এছাড়াও কর্মকর্তৃবাচ্য নামে আরো এক প্রকার বাচ্য আছেঃ
কর্মকর্তৃবাচ্য: যে বাচ্যে কর্মপদই কর্তৃস্থানীয় হয়ে বাক্য গঠন করে, তাকে কর্মকর্তৃবাচ্য বলে। যেমন- বাঁশি বাজে এ মধুর লগনে। তোমাকে রোগা দেখায়। কাজটা ভালো দেখায় না। সুতি কাপড় অনেক দিন টেকে