ই-গভর্নেন্স সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ তথ্যাবলি

  • দুর্নীতিকে শূণ্যের কোঠায় নামিয়ে আনা সম্ভব ই-গভর্নেন্স প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে।
  • সরকার যে ধরনের তথ্য প্রদান করতে বাধ্য নয়-রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা জনিত।
  • রাষ্ট্রের ৩টি স্তম্ভ হলো- আইন বিভাগ, শাসন/নির্বাহী বিভাগ ও বিচার বিভাগ। ১৭৮৭ সালে ব্রিটিশ পার্লামেন্টারিয়ান এ্যাডমন্ড বার্ক রাষ্ট্রের চতুর্থ স্তম্ভ হিসেবে সংবাদ মাধ্যমকে নির্দেশ করে।
  • রাষ্ট্রের আনুষ্ঠানিক স্তম্ভ ৫টি। যথা:
    • প্রথম স্তম্ভ: আইন বিভাগ
    • দ্বিতীয় স্তম্ভ: নির্বাহী/শাসন বিভাগ
    • তৃতীয় স্তম্ভ: বিচার বিভাগ
    • তুর্থ স্তম্ভ: গণমাধ্যম/সংবাদ মাধ্যম
    • পঞ্চম স্তম্ভ: সুশীল সমাজ
  • নিরপেক্ষ ও শক্তিশালী গণমাধ্যম অনুপস্থিতি সুশাসনের অন্তরায়।
  • G2G: দুটি সরকারি সংস্থার মধ্যকার যোগাযোগ ব্যবস্থাকে নির্দেশ করে
  • G2C: সরকারি সংস্থা ও প্রতিষ্ঠানগুলোর সাথে নাগরিকদের মধ্যকার যোগাযোগ ব্যবস্থাকে নির্দেশ করে
  • G2B: সরকার ও ব্যবসায়ীদের মধ্যকার যোগাযোগ ব্যবস্থাকে নির্দেশ করে
  • G2E: সরকার ও প্রজাতন্ত্রের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মধ্যকার যোগাযোগ ব্যবস্থাকে নির্দেশ করে
  • জাতিসংঘের ই-গভর্নমেন্ট উন্নয়ন সূচক (EGDI) প্রত্যেক দুই বছর অন্তর প্রকাশ করে।
  • EGDI-২০২০ অনুসারে-
    • সূচকে অন্তর্ভুক্ত দেশ ১৯৩
    • শীর্ষ দেশ ডেনমার্ক
    • বাংলাদেশের অবস্থান ১১৯
    • সর্বনিম্ন দেশ দক্ষিণ সুদান
Reference: BCS CONCISE SERIES ভূগোল ও নৈতিকতা